❍➫৫০টি গুরুত্বপূর্ণ সাধারন জ্ঞান প্রশ্ন:
……………………………………………
১। বাংলাদেশে নিবন্ধিত চা বাগান রয়েছে—১৬৪ টি। 
২। BADC এর পূর্ণরূপ Bangladesh Agricultural Development Corporation 
৩। প্রধান বীজ উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান - BADC [৩৭ ৩ম বিসিএস]
৪। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) আত্মপ্রকাশ করে—১৯৭৬ সালে। 
৪। ‘অগ্নিশ্বর’ উন্নত জাতের - কলা। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
৫। বন গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত—চট্টগ্রামে। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। 
৬। বর্তমানে বাংলাদেশে সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায় –তিনটি ঋতুকে। গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীতকাল। 
৭। বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল—মার্চ-মে।
৮। বাংলাদেশে বর্ষাকাল—জুন-অক্টোবর। 
৯। বাংলাদেশে শীতকাল—নভেম্বর ফেব্রুয়ারি। 
১০। চা চাষের জন্য উপযুক্ত বৃষ্টিপাত হলো—১৫০-২০০ সে. মি।
১১। ধান চাষের জন্য অধিক উপযোগী—নদী উপত্যাকার পলিমাটি। 
১২। ধান চাষের অনুকূল তাপমাত্রা—১৬-৩০ ডিগ্রি সে.। 
১৩। আলুর একটি উন্নত জাতের নাম - ডায়মন্ড। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৪। চা উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা হলো—১৫.০৫ ডিগ্রি সে.।
১৫। বাংলাদেশের কৃষির স্বর্ণযুগ বলা হয়—৮০ এর দশককে। 
১৬। ধান উৎাদনে প্রথম জেলা—রংপুর। 
১৭। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় - বোরো ধান। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৮। বাংলাদেশে একমাত্র সমতল ভূমিতে চা চাষ হয়—পঞ্চগড়ে। 
১৯। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (BADC) প্রতিষ্ঠিত হয়—১৯৬১ সালে।
২০। বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে—৪ টি। 
২১। বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্থর ক্ষয়কারী গ্যাসের নাম—হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। 
২২। গ্রিন হাউজ গ্যাস হলো—বায়ুমণ্ডলের কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড ও সিএফসি। 
২৩। প্রখর সূর্যের তাপে তাপমাত্রা অধিক পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বনে যে অগ্নিকাণ্ড হয় তাকে বলে –দাবানল। 
২৪। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলের নিকটবর্তী স্তর হলো –ট্রপোস্পিয়ার। 
২৫। বাংলাদেশের খরাপ্রবণ অঞ্চল—উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল। 
২৫। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ট্রপোস্ফিয়ারের গড় উচ্চতা—১২ কি মি। 
২৭। ‘সুনামি’ শব্দটি—জাপানি। এর অর্থ সমুদ্রতীরের ঢেউ। 
২৮। সিএফসি এর পূর্ণরূপ - ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। আর এইচসিএফসি এর পূর্ণরূপ হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
২৯। ওজোনস্থর বায়ুমণ্ডলে ২০ কি মি পর্যন্ত বিস্তৃত। 
৩০। দুর্যোগ মূলত—দুই প্রকার। 
৩১। পরিবেশ দূষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ—বন উজাড়করণ।
৩২। জাপানে ভয়াবহ সুনামি হয়—২০১১ সালে। 
৩৩। বায়ুর মূল উপাদান হলো—নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন। 
৩৪। ৫ নং বিপদ সংকেত শোনার পরে - আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হব। 
৩৫। পৃথিবীর ফুসফুস হলো—সমুদ্র। 
৩৬। । দুর্যোগের ক্ষতি মূল্যায়ন করা হয়—পুনর্বাসন পর্যায়ে। 
৩৭। বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত—২০৩ সেন্টিমিটার। 
৩৮। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়—সিলেটের লালখানে। 
৩৯। সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয়—নাটোরের লালপুরে। 
৪০। বাংলাদেশে কালবৈশাখির ঝড় হয়—প্রাক –মৌসুমী বায়ু ঋতুতে। 
৪১। মানবসৃষ্ট গ্যাস - সিএফসি। 
৪২। সুনামি একটি - প্রাকৃতিক দুর্যোগ
৪৩। ওজোন স্তরের ব্যপ্তি - ২০ কি.মি। 
৪৪। বায়ুমণ্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ - বৃক্ষ নিধন। 
৪৫। ভূমি ধসের প্রধান কারণ - প্রচুর বৃষ্টিপাত। 
৪৬। বায়ুর মূল উপাদান - নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন। 
৪৭। লিফট ব্যবহার করা উচিত নয় – ভূমিকম্পের সময়।
৪৮। সমুদ্র তলদেশে প্রচণ্ড ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাতের ফলে - সুনামির সৃষ্টি হয়।
৪৯। সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়ে গেলে - উপকূলীয় অঞ্চল প্লাবিত হবে। 
৫০। ভূ-পৃষ্ঠের নিকটতম বায়ুর স্তর - ট্রপোস্ফিয়ার।

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

বিভিন্ন খাদ্যে বিদ্যমান এসিড ও উপাদান এবং কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয়........

২১ শে ফেব্রুয়ারি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান:

কিছু গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়