বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়......

🎁সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
🎁আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
🎁মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান
🎁আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
🎁ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
🎁ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
🎁ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন
🎁বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি
🎁৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
🎁৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
🎁আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
🎁আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
🎁আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
🎁ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
🎁গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
🎁আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
🎁শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
🎁আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
🎁কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
🎁নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
🎁কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
🎁প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
🎁প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
🎁পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
🎁অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
🎁অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
🎁অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
🎁বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
🎁জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
🎁পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
🎁অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
🎁নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
🎁অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
🎁বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
🎁বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
🎁শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
🎁বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
🎁বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
🎁বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
🎁সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
🎁অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
🎁কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
🎁অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
🎁বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
🎁বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
🎁সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
🎁বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
🎁বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
🎁বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
🎁বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
🎁চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
🎁চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
🎁প্রচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
🎁রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
🎁ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
🎁শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
🎁ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
🎁মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
🎁দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
🎁স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
🎁স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
🎁বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
🎁বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
🎁আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
🎁আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
🎁এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
🎁গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম ✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
🎁কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
🎁প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
🎁বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
🎁প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
🎁বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
🎁বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
🎁বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
🎁বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
🎁বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
🎁বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
🎁বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
🎁বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
🎁বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
🎁বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
🎁জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
🎁গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
🎁ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
🎁বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
🎁ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
🎁ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
🎁ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
🎁বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
🎁বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
🎁তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
🎁বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
🎁এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
🎁বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
🎁বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
🎁প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
🎁বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
🎁মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
🎁সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
🎁মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর
🎁লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
🎁লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
🎁এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
🎁লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
🎁বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
🎁প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
🎁প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
🎁উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
🎁স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
🎁জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
🎁২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি (২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
🎁জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
🎁বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
🎁আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জন)
🎁প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন
🎁জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
🎁শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
🎁বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
🎁বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
🎁বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
🎁শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
🎁বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
🎁জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
🎁জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
🎁বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
🎁গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
🎁উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
🎁মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
🎁ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
🎁মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
🎁চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
🎁চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
🎁গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
🎁গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
🎁তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
🎁তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
🎁ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
🎁উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
🎁বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
🎁সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ

Comments

Popular posts from this blog

বিভিন্ন খাদ্যে বিদ্যমান এসিড ও উপাদান এবং কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয়........

২১ শে ফেব্রুয়ারি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান:

কিছু গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়