কিছু গুরত্বপূর্ণ তথ্য......

কিছু গুরত্বপূর্ণ তথ্য
============================
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭৩ সালের ১৭ জুলাই বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী কে চাঁদের মাটি উপহার দেয়, যা বর্তমানে বঙ্গভবনের তোশাখানায় সংরক্ষিত আছে।
১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের সাথে আরো ২ টি দেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে।এগুলো হল- গ্রানাডা (১৩৭ তম), গিনি বিসাউ (১৩৮ তম)
জাতিসংঘে বাংলাদেশের প্রথম,
স্থায়ী প্রতিনিধিঃ সৈয়দ আনোয়ারুল করিম।
নারী স্থায়ী প্রতিনিধিঃ ইসমত জাহান।
সাধারন পরিষদের সভাপতিঃ হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী।
নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতিঃ আনোয়ারুল করিম চৌধুরী।
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ৩ জন প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ প্রদান করেছেন।তাঁরা হলেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশে ২৮ জানুয়ারী সলঙ্গা দিবস এর পটভূমিঃ ১৯২২ সালের ২৮ জানুয়ারী ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্বে উত্তরবঙ্গের ব্যবসায় কেন্দ্র সলঙ্গায় মাওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগীশের নেতৃত্বে এক রক্তাক্ত বিদ্রোহ হয়।এ ঘটনার স্মরণে এই দিবস পালন করা হয়।
এ কে ফজলুল হক ১৯৩৭ সালের অক্টোবরে লক্ষ্ণৌতে নিখিল ভারত মুসলিম লীঘের অধিবেশনে শেরে বাংলা উপাধি পান।
দেশের প্রথম বায়োগ্যাস ভিলেজঃ টিকুরিয়া, হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ।
ব্লাক ডগঃ পার্বত্য চট্রগ্রামের জনসংহতি সমিতির একটি সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গেরিলা সংগঠন।
বাংলা শব্দসংক্ষেপঃ
আধুনিকঃ আমরা ধূমপান নিবারণ করি।
আবাসঃ আশ্রায়ন বাস্তবায়ন সংস্থা।
ঘাদানিকঃ ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি।
পবাঃ পরিবেশ বাচাও আন্দোলন।
পরশঃ পরিবেশ রক্ষা শপথ।
বাপাঃ বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন।
বাসেকঃ বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ।
মূসকঃ মূল্য সংযোজন কর।
সওজঃ সড়ক ও জনপথ।
সুজনঃ সুশাসনের জন্য নাগরিক।
রাষ্ট্রপ্রধানের পধবি,
খলিফাঃ সংযুক্ত আরব আমিরাত।
সম্রাটঃ জাপান।
সুলতানঃ ব্রুনাই, ওমান।
ওসাকা কে জাপানের ম্যানচেষ্টার বলা হয়, কারণঃ ওসাকা হল জাপানের বস্ত্র শিল্পের প্রধান কেন্দ্র।
ব্যাংকক কে প্রাচ্যের ভেনিস বলা হয়, কারণঃ ব্যাংকক থাইল্যান্ডের রাজধানী, প্রধান নগর ও বন্দর।এই শহড়ে অনেক ছোট ছোট খাল আছে।
ভিয়েনা কে ইউরোপের প্রবেশদ্বার বলা হয়,কারণঃ মস্কো, রোম, প্যারিস প্রভৃতি শহড় থেকে আটটি রেলপথ এসে এ শহড়ে মিলিত হয়েছে।
হোয়াংহোকে চীনের দুঃখ বলা হয়, কারণঃ প্রতিবছর এ নদীতে বন্যা হওয়ার ফলে চীনের অধিবাসীদের অবর্ণনীয় দুঃখ কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়।
১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু যে উপাধিগুলো পানঃ
১।৩মার্চ পল্টন ময়দানে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত সমাবেশে ওনাকে জাতির জনক ও বাংলাদশের সর্বাধিনায়ক ঘোষণা করা হয়।
২।এপ্রিল মাসে নিউজ উইক ম্যাগাজিন ওনাকে Poet of Politics(রাজনীতির কবি) বলে আখ্যায়িত করে।
৩।মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডে ওনার উপাধি ছিল সুপ্রিম কমান্ডার অব দি আর্মড ফোর্সেস।
মুক্তিযুদ্ধের সময় ইয়াহিয়া খান জেনারেল টিক্কা খানকে সরিয়ে ডা. আবদুল মোতালেব মালিক কে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর নিয়োগ করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ বেতার কেন্দ্রের পরিচালক ছিলেন শামসুল হুদা চৌধুরী।
ফরাসি সাহিত্যিক আঁদ্রে মঁয়রা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
১৯৭১ সালে ৫ টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে অস্থায়ী সরকার গঠন করা হয়েছিল।ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ভাসানী), ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (মোজাফফর), কমিউনিস্ট পার্টি, কংগ্রেস পার্টি ও আওয়ামী লীগ।
পাক সেনা নায়ক জামশেদ প্রথম আত্মসমর্পণ করেছিলেন।
শহীদুল ইসলাম সর্বকনিষ্ঠ খেতাবধারী মুক্তিযুদ্ধা।যুদ্ধের সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর।২৫ মে, ২০০৯ তিঁনি মারা যান।
আদিবাসী নারী মুক্তিযুদ্ধা কাঁকন বিবিকে ১৯৯৬ সালে তৎকালিন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বীর প্রতিক উপাধি স্বীকৃতি দিলেও তা রাষ্ট্রিয় গেজেটে প্রকাশিত হয়নি।
স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল ছিল ৩৬ সদস্যবিশিষ্ট। তারা ভারতের বিভিন্ন স্থানে ১৬ টি ম্যাচে অংশগ্রহণ করে, এর মধ্যে ১২ টিতে জয়, ৩ টিতে পরাজয় ও ১ টি ম্যাচ ড্র করে।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার সাথে জাপান ও পালাউ এর জাতীয় পতাকার মিল আছে।বাংলাদেশে মোট ১৫ টি মর্যাদাসম্পন্ন পদের ব্যক্তিগণ তাদের বাসভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলণ করতে পারেন।
বোটানিক্যাল গার্ডেনস কনজারভেশন ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের প্রথম বোটানিক্যাল গার্ডেন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বোটানিক্যাল গার্ডেন(২০০৯ সালে)।
ঢাকা মহানগরে প্রথম বিদ্যুৎ বাতি জ্বালানো হয় আহসান মঞ্জিলে, ১৯০১ সালের ৭ ডিসেম্বর।
বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী বিখ্যাত বন্দরগুলো হলঃ ভারতের কলকাতা ও মাদ্রাজ, শ্রীলঙ্কার কলম্বো, মিয়ানমারের রেঙ্গুন ও আকিয়াব, বাংলাদেশের চট্রগ্রাম ও মংলা।
বাংলাদেশে নদের সংখ্যা ৩ টি।কপোতাক্ষ, ব্রহ্মপুত্র ও আড়িয়াল খাঁ।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তারিখ
১।১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী। বাংলা তারিখ ৮ ফাল্গুন, ১৩৫৯।বৃহস্পতি বার।
২। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, ১৩৭৭ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতি বার।
৩। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, ১৩৭৭ বঙ্গাব্দ, শুক্রবার।
৪। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, ১৩৭৮ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার।

Comments

Popular posts from this blog

বিভিন্ন খাদ্যে বিদ্যমান এসিড ও উপাদান এবং কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয়........

২১ শে ফেব্রুয়ারি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান:

কিছু গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়